আগামী পাঁচ বছরে কোন কোন চাকরি থাকবে এবং কোন ব্যবসা চাহিদা বাড়বে। আরও জানুন
আজকে আমি শেয়ার করব আগামী পাঁচ বছরে কোন কোন চাকরি থাকবে এবং কোন কোন ব্যবসা চাহিদা বাড়বে বিশ্বের সবচেয়ে চাহিদা পূর্ণ বিষয়। তাহলে আপনারা এখন থেকেই আপনার কাজ শেখা শুরু করতে পারেন অথবা আগাম প্রস্তুতি নিতে পারেন। আজ ১৬ই মার্চ ২০২৩ ।
ডাকাত কোন কোন স্কিল যা আপনি শিখে রাখলে কাজে লাগতে পারে। তাই আপনারা চেষ্টা করবেন এই আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়া। তাহলে আশা করি আপনাদের মনের ভেতরে থাকা সকল প্রশ্ন বা সামনে কি কাজ করব কি কাজ শিখব এই ব্যাপারে গুলোর ভেতরে থাকা জড়তা পরিষ্কার হয়ে যাবে। আগামী পাঁচ বছরে কোন কোন চাকরি থাকবে এবং কোন ব্যবসা চাহিদা বাড়বে।
আচ্ছা আমরা আগে দেখে আসি ওয়ার্ল্ড জব ট্রেন্ড। আমেরিকার business of labor statistic এর হিসাবে প্রতিবছর বিশটা জবের একটা চাহিদা তারা প্রকাশ করে। এটা আমাদের জন্য অতটা কাজের না করলেও এটা আন্দাজ করা যায় যে কি ধরনের জবের চাহিদা বেশি আগামী সময়গুলাতে। এই স্ট্যাটিসটিক এর হিসাবে দেখা যাচ্ছে যে আমেরিকাতে সাইবার এবং ইনফরমেশন সিকিউরিটি এনালাইসিস এর চাহিদা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এর চাহিদা বাড়বে, ডিজিটাল মার্কেটের পাশাপাশি ডেটা সাইন্টিস্ট নিয়ে যারা কাজ করছেন তাদেরও কিন্তু ডিম্যান্ড আশার অনুরূপভাবে বেড়ে যেতে পারে। এখানে একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে যে আপনি কোন কান্ট্রিতে হিসাবে কাজ করবেন। যদি আপনার কাজ ফ্রিল্যান্সিং অথবা আপ ওয়ার্ড ফাইবারে হয়ে থাকে তাহলে আপনি এই যে জিনিস গুলো ভালোভাবে শিখতে পারেন। কিন্তু আমরা যদি বাংলাদেশ এবং আমেরিকার সাথে তুলনা করি এই দুই দেশের কাজের ডিমান্ড কিন্তু কখনোই একই হবে না।
তাহলে আমরা এক ঝলক দেখে আসি বাংলাদেশের যবের বাজারের কি অবস্থা। করোনার এই বছর মানুষ ওয়াক ফ্রম অথবা বাসায় বসে কাজ করার এই প্রবণতা কিন্তু সহজ হয়েছে। যেটা আগে মানুষ যতই ল্যাপটপ কম্পিউটার বাসায় থাকা সত্ত্বেও কখনো বাসায় বসে কাজ করার এই গ্রাফটা আসেনি। এখন অন্তত ঘরে বসে কাজ করার উৎসাহটা সকলেই দিতে পারে। তারপরেও বলা যায় যে বাংলাদেশের প্রায় এখনো 90 / 95 শতাংশ মানুষ ঘরে বসে কাজ করা ব্যাপারটা অতটা আগ্রহ দেখায় না।
চলুন এবার আলোচনা করি বাংলাদেশে আগামী পাঁচ বছরে কোন স্কিল গুলার ডিমান্ড বেড়েই যাবে। আর যেটা আপনাকে অবশ্যই শিখে রাখতে হবে। বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ এখানে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব এর সুবিধা বাংলাদেশ পাবে বলে আশা করা যায়। শিল্প বিপ্লব হওয়া মানে হচ্ছে বাংলাদেশের থাকা যত শিল্প রয়েছে সে শিল্পের প্রচার-প্রচারণা বৃদ্ধি করা আর এই প্রচার-প্রচারণা করার জন্য মার্কেটিং ব্যাপারটা বৃহৎ ভাবে কাজ করে আর এই মার্কেটিং এ সেল বৃদ্ধি করার অজস্র উপায় বের হবে। যা ইতিমধ্যে আমরা দেখছি , যেটা পিছনের পাঁচ দশ বছর আগে কখনো এটা চিন্তাও করিনি যে অনলাইনে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে গরু ছাগল মুরগি বিক্রয় হবে। তারমানে এটা বোঝা যাচ্ছে যে জীবনের প্রতিটা মুহূর্তে ইন্টারনেটের ছোঁয়াটা অতটা ছেয়ে যাচ্ছে। আরে ইন্টারনেট দুনিয়াতে যত রকম সেল বা বিক্রয় ঘটাতে চাইবে সে একজনই পারবে আর তাকে অবশ্যই যে কোন কোম্পানি চাইবে সেই সকল অভিজ্ঞ ব্যক্তিকে তাদের প্রতিষ্ঠানের জন্য রেখে কাজ করানো যারা এই ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে ব্যাপক ধারণা রাখে এবং সেল জেনারেট করতে পারেন। তাই এখানে আমি আপনাকে বলব আগামী 10 বছরের ভেতর বাংলাদেশের ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা ব্যাপকভাবে বাড়বে।
এবার ভাই আপনি বলতে পারেন আপনার তো কনটেন্ট এর মূল টুইসটাই শেয়ার করে ফেললেন যে আমার ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে হবে ভাই থামেন ডিজিটাল মার্কেটিং একটা বিশাল বড় সমগ্র এখানেই রয়েছে প্রচুর পরিমাণে নদী নালাখাল বিল নানা অর্থাৎ ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে রয়েছে আরও অনেক সাব ক্যাটাগরি।
তার ভিতরে অন্যতম হচ্ছে tiktok মার্কেটিং মেয়েটা মারকেটিং ইমেইল মার্কেটিং সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ইত্যাদি।
এখানে এসইও নিয়ে যদি কথা বলি বাংলাদেশে এসিও এর ডিমান্ড প্রতিনিয়ত বেড়ে যাচ্ছে এবং আগামী সময়গুলো তো এসইও এর ডিমান্ড বাড়বে বলে আশা করা যায়।
আর তার পাশাপাশি ইমেইল মার্কেটিং ও রয়েছে। এই দুইটা মোটামুটি করা হচ্ছে এবং এর ডিমান্ড আস্তে আস্তে বাড়বে বলে আশা করা যায় কিন্তু বাইরের দেশে কিন্তু এই এসইও এবং ইমেইল মার্কেটিং ব্যাপকভাবে করে থাকে।
কারণ আমি বাংলাদেশি মানুষদেরকে কিভাবে ইমেইল মার্কেটিং করব কারণ বাংলাদেশের মানুষজন তো বেশি একটা ইমেইল পড়াতে অভ্যস্ত নয় কিন্তু বর্তমানের প্রেক্ষাপটে আমি বা আপনি ইমেইল কিন্তু আমাদের পড়তে হচ্ছে এমনকি আমি নিজেও আগে ইমেইল নোটিফিকেশন আসলে স্কিপ করতাম কিন্তু এখন প্রতিটা ইমেইল আগে পড়ি তারপর সে কি বলতে চাচ্ছে বোঝা যাচ্ছে কি করতে চাচ্ছে সিদ্ধান্ত পরে গ্রহণ করি। এখানে পরিধি না ধীরে ধীরে আরো বাড়বে ।
২০১৪ সালের দিকে বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ছিল প্রায় ৩৩ থেকে ৩৪ মিলিয়ন। যেটা ২০২০ সালের শেষ রিপোর্টে দেখিয়েছেন ৯৯ থেকে ১০০ মিলিয়ন যেটা আক্ষরিক অর্থে ২০০% ইনক্রিজ করেছে।
তো এখানে থাকা যে যতগুলো স্কিল আছে ইমেইল মার্কেটিং ওয়ার্ডপ্রেস এসইও সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং ফেসবুক মার্কেটিং এখন থেকে যদি আপনি স্টাডি করা শুরু করেন না তাহলে আপনার ওই সময় আপনি একজন দক্ষ একজন ডিজিটাল মার্কেট হতে পারবেন। আর তখন মানুষজন যে জিনিসটা নতুন করে শিখবে আর আপনি চিন্তা করে নেন যে আপনি তখন এক্সপার্ট ব্যাপারটা অনেক জোস হবেনা।
২০২৫ সাল নাগাদ একটা স্কেল যেটা হচ্ছে ওয়ার্ল্ডে ব্যাপকভাবে চাহিদা বাড়বে তা হচ্ছে ডেটা সাইন্টিস্ট। ডেটা এমন একটা জিনিস যে যে কোন কোম্পানির ডেটা হচ্ছে সোনার খনি এই ডেটা গুলোকে তারা ব্যবহার করে অর্থ কে ৩-৪ গুণে রূপান্তর করতে পারে।
ডেটা সাইজ নিয়ে কাজ করতে হলে আপনাকে অনেকে বলতে পারেন যে আমি তো প্রোগ্রামিং বা হচ্ছে সাইন্স নিয়ে পড়াশোনা করিনি তাহলে কিভাবে আমি এটা সাইজ নিয়ে কাজ শিখব। ভাই ব্যাপারটা এরকম না যে আপনি সাইন্সে পড়াশোনা করলে আপনি শুধুমাত্র সাইন্সেরই কাজ কাম করতে পারবেন বর্তমানে দেখবেন যারা আর্স নিয়ে পড়াশোনা করেছে বা পড়াশোনায় জীবনে করিনি তারা কিন্তু ওয়েবসাইট তৈরি করছে গেম তৈরি করছে বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ নিয়ে তারা কাজ করছে কিভাবে সবকিছুই পসিবল।
বাংলাদেশের মার্কেট প্রতিনিয়ত ভয়াবহ ভাবে বাড়তে শুরু করেছে। এখানে আমি আপনি প্রত্যেকেই নিজেদের একটা অবস্থান তৈরি করতে চাই। তো আপনার প্রথম টার্গেট হতে পারে আপনার কাস্টমার এই কাস্টমারকে বিহেভিয়ার কাস্টমার কি করে কি খায় এই জিনিসগুলো হচ্ছে জানতে হয় বা এর হিসাব রাখতে হয় এই হিসাবটা রাখার জন্য একজন ডেটা এনালাইসিস এর প্রয়োজন পড়ে।
এখানে হতে পারে যে কোন একটা প্রতিষ্ঠানের জন্যও যদি লাগে একজন ডেটা এনালাইসিস তাহলে সে প্রতিষ্ঠানের জন্য হয় কেন আমি সারা জীবন কাজ করবো কেন এটা আমি নিজে করতে পারি না। জি অবশ্যই আপনি চাইলে কিন্তু নিজের ব্যবসার জন্য এই কাজগুলা করতে পারেন হতে পারে যে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করেন আপনার কাস্টমার বা ক্লায়েন্ট যেকোন ভাবে আছে আপনি জানেন যে বুস্ট করলে আমি অনেক কাস্টমারের সাথে ইন্টারাপ্ট করতে পারব আপনি যদি এনালাইসিস হন তাদের প্রতিটা ব্যাপার আপনার ডেটাতে সংরক্ষণ করে রেখে দিতে পারবেন যেটা দ্বারা প্রতি সপ্তাহে প্রতি মাসে তাদেরকে ফলো করার মাধ্যমে আপনার সেই কাস্টমারের কাছ থেকে আপনার সেল জেনারেট করতে পারবেন।
এখানে আপনি একটা মজার জিনিস দেখতে পারবেন যে আপনার এই দক্ষতা গুলো কিন্তু কোন একাডেমিকাল সার্টিফিকেট বিবেচনা করে হিসাব করা হবে না হিসাব করা হবে আপনি বর্তমানে কোন কাজের উপর স্পেশালিস্ট সেইটার উপর আপনার ইন্টারভিউ হবে এবং সেইটার ওপর বেইজ করে আপনার চাকরি হবে।
আচ্ছা আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ডিমান্ড ডাবল স্কিল হচ্ছে আর এন জি সেক্টর। এইটার কথা চিন্তা করলে মনে হবে যে গার্মেন্টস গার্মেন্টস যেখানে সুতো সেলাই মেশিন কাপড়চোপড় সেলাই করা এই জিনিসগুলো বোঝায়।
কিন্তু এখানে কিন্তু আরো অনেক সেক্টর আছে সেটা হচ্ছে র মেটেরিয়াল, প্রোডাক্ট ডিজাইন ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি এরকম আরো অনেক সাব ক্যাটাগরি আছে। খুশির ব্যাপার হচ্ছে বাংলাদেশ ইতিমধ্যে এই আরএমজি ডিপার্টমেন্টের গোটা দুনিয়া কাঁপাচ্ছে।
উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে বর্তমানে কিছু ফ্যাশনেবল জুতা এসেছে যেগুলা ওয়েদার উপর নির্ভর করে সেই জুতার কালার পরিবর্তন হয় অথবা আরো একটি উদাহরণ যদি দেই সেটা হচ্ছে এই ওয়ার্ল্ডকাপে যে ড্রেসটাকে ইউজ করা হয়েছে এই ড্রেসে টেম্পারেচার টা কাস্টমার পড়বে যেন কাতার বিশ্বকাপের খেলার সময় ওই গরমের ভেতর খেলোয়াড় অতটা গরম অনুভব না করে।
এই জিনিসটাই কিন্তু আসছে সম্পূর্ণ ইনুভেটিভ একটা আইডিয়া যেটা সামনের দিনগুলোতে এরকম আইডিয়া বের হবে এবং এর প্রচারণা করার জন্য মার্কেটারের প্রয়োজন পড়বে আর মার্কেটের সাথে সাথে ডেটা এনালেটিকসেরও প্রয়োজন পড়বে যেটা ইতিমধ্যে আলোচনা করে ফেলেছি।
বর্তমানে বাংলাদেশের আইটি ইন্ডাস্ট্রিতে একটা বড় এজুলেশন চলছে যেটা ২০১৯ সালে মাত্র ৭০০ মিলিয়ন মানুষ কাজ করতো আইটি সেক্টরে তা বর্তমানে প্রায় দেড় বিলিয়ন এর কাছে পৌঁছে দিয়েছে। বর্তমানে এই ইন্টারনেট ট্রেনিং এর প্রবণতা বেড়ে চলেছে আইটি নিয়ে মানুষ কাজ করার প্রবণতা বাড়ছে।
এবার যদি বলি একটি স্কুলের কথা সেটা হচ্ছে ইঞ্জিনিয়ার ইঞ্জিনিয়ার এই স্কিল টা কখনোই কমবে না ইঞ্জিনিয়ার এর অনেক গোলাপ ধাপ আছে হয়তো সেই ধাপ গুলা উঠানামা করতে পারে যে হতে পারে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হতে পারে ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার এদের কোন একজনের স্কিল এর চাহিদা কম বেশি হতে পারে এরকম একটা উদাহরণ দিয়ে যদি আমি বলি যে ইঞ্জিনিয়ার এর জন্য আপনাকে প্রচুর পরিমাণে পড়াশোনা করতে হবে এবং এর জন্য আপনাকে অবশ্যই অবশ্যই হায়ার ডিগ্রী এডুকেশন লাগবে
আর এর পাশাপাশি এটা মজার ব্যাপার হচ্ছে আপনার যদি ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপর একটা ভাল দক্ষতা থাকে আপনি কিন্তু google নাসা আইডিএম অ্যাপেল এ সমস্ত কোম্পানিতে কোনরকম এডুকেশনাল সার্টিফিকেট ছাড়া চাকরি করতে পারবেন যেটা ওই দেশে বর্তমানে একটা ট্রেন্ড যেটা এতটাই গুরুত্বপূর্ণ যে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন জিনিস তৈরি করা চিন্তা করা সো ইঞ্জিনিয়ারিং এই স্কিল টা সারবো সময়ে ডিমান্ডেবল থাকবে।
এমনকি ইঞ্জিনিয়ার এর ডিমান্ড কতটা বেশি আমি একটু উদাহরণ দেই বাংলাদেশের বিভিন্ন রকম বড় বড় মেগা প্রজেক্ট এর উন্নয়নের জন্য তারা বাহির দেশ থেকে ইঞ্জিনিয়ার ভাড়া করে নিয়ে আসছে ডেফিনেটলি ইঞ্জিনিয়ার এর অভাব বাংলাদেশে আছে বলে তার পাশাপাশি নাসা তাদের পৃথিবীর বাইরে বিভিন্ন রকম মিশনের জন্য বিভিন্ন রকম ইঞ্জিনিয়ারদের তারা চাকরি দিয়ে। আগামী পাঁচ বছরে কোন কোন চাকরি থাকবে এবং কোন ব্যবসা চাহিদা বাড়বে। আগামী পাঁচ বছরে কোন কোন চাকরি থাকবে এবং কোন ব্যবসা চাহিদা বাড়বে।
এবার আমি একটা সিক্রেট ব্যাপার শেয়ার করব সেটা হচ্ছে আপনি যদি এই স্কিলগুলো অর্জন করতে চান সেই ক্ষেত্রে আপনার একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে আপনার ওই কাজটার উপর একটা প্যাশন থাকতে হবে দেখতে হবে ওই কাজটার কোন ডিমান্ড আছে কিনা আর দ্বিতীয়তঃ
স্কিল আপনার হচ্ছে কিনা বা স্কিল কিনা আপনি ওই কাজটার উপর আপনি সাকসেস। দিনশেষে আপনি যতই শর্টকাট খুঁজে না কেন কোন তাই লাভ হবেনা আপনাকে অবশ্যই ঘাম ঝরাতে হবে এর জন্য আপনি চেষ্টা করেন কিভাবে করবেন আপনি যে সেক্টরে আছেন আপনার সেক্টর থেকে বাহিরে আর সেক্টরের সাথে আপনি কমিউনিটি বিল করেন নেটওয়ার্ক তৈরি করেন কথা বলেন চিন্তা করেন যে আপনার কাজের সাথে অন্য আরেকজনের কাছকে কিভাবে কানেক্ট করা যায় যার ফলশ্রুতিতে একটা বড় কিছু করতে পারেন আপনারা দুজনে মিলে
আশা করি আপনাদের এই ব্যাপার গুলো ভালো লেগেছে ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনাদের বন্ধুদের মাঝে ধন্যবাদ
এই বিষয় সম্পর্কে আরও জানুন
আগামী পাঁচ বছরে কোন কোন চাকরি থাকবে এবং কোন ব্যবসা চাহিদা বাড়বে।