ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করার জন্য কি কি প্রয়োজন?

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করার জন্য কি কি প্রয়োজন জানুনঃ

প্রথমত একটি বিষয় নিয়ে শুরু করি ফ্রিল্যান্সিং এই সেক্টরে অনেক ধরনের কাজ রয়েছে তার ভিতরে অন্যতম হচ্ছে লেখালেখির কাজ ডাটা এন্ট্রির কাজ প্রোগ্রামিং এর কাজ ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ ভিডিও এডিটিং এর কাজ ইমেজ এডিটিং এর কাজ প্রেজেন্টেশনের কাজ ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর মত অনেক কাজ রয়েছে সেগুলো ভেতর থেকে একটিকে আপনার সিলেক্ট করতে হবে তারপর যথার্থ কাজ শিখতে হবে তাহলে আপনি কাজ শুরু করতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করার জন্য আপনাকে প্রথমে চিন্তা করতে হবে যে আপনি কোন বিষয়ের উপর আগ্রহ আছে। একটা জিনিস সর্বদাই মনে রাখবেন আপনার আগ্রহকে সব সময় প্রাধান্য দিবেন। একটা জিনিস আমি উদাহরণ দিয়ে যদি বলি সেটা হচ্ছে।
ধরুন আপনি আপনার কোন একটি বড় ভাই অথবা আপনার প্রতিবেশী কোন একজন ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্…
এই ছিল আজকের বিষয়টি এবং এখানে আমি আলোচনা করতে পেরেছি যে শেখার জন্য কি কি লাগে
কাজ থেকে অনলাইনে কিভাবে আয় রোজগার করব?

SEO যার ফুল মিনিং হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন।
সার্চ ইঞ্জিন বলতে সাধারণত আমরা বুঝি google বিং এ্যানডেক্স এবং বাংলাদেশে থাকা সার্চিং ইঞ্জিন পিপীলিকা।

সহজে আমি এসইও ব্যাপারটা উপস্থাপন করি রুন আপনার একটি ওয়েবসাইট আছে আপনি চাচ্ছেন এই ওয়েবসাইটটি গুগলের টপে র‍্যাংকিংয়ে আনা তাহলে আপনাকে এসিও নামক এই মেশিনটির ব্যবহার করতে হবে। এই মেশিনের ভেতর আপনার ওয়েবসাইট টি দিলে তার ভেতরের সকল মেকানিজম প্রসেস করে আপনার ওয়েবসাইটটি সে একদম google এ টপে নিয়ে আসে।

সাধারণত একটা ওয়েবসাইট কখনোই তৈরি করার সাথে সাথে গুগলের টপে দেখায় না। তবে আসতে হলে কমপক্ষে তিন মাসের বেশি সময় প্রয়োজন পড়ে। এই তিন মাস যাবত এসইওর ব্যাপক অ্যাক্টিভিটিস া কার্যক্রম পরিচালনা করে আপনার ওয়েবসাইটটি যখন গুগলের টপে র‍্যাংকিংয়ে নিয়ে আসবেন তখন আপনার প্রচুর পরিমাণে ভিজিটর আসা শুরু করবে আর আপনি যদি এই ওয়েবসাইটটি দ্বারা কোনরকম মার্কেটিং বা ইনকাম উদ্দেশ্য থাকে তাহলে আপনার সেই উদ্দেশ্যটি সফল হবে আমি শেয়ার করব কয়েকটি ইনকামের পথ যেটা আপনি seo শিখিয়ে সেই সকল কাজগুলা এসিওর দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে রোজগার করতে পারেন।

তার আগে আমি একটি গুরুত্বপূর্ণ একটা টপিক আপনাদের মাঝে শেয়ার করি। (সেটা হচ্ছে এসইও শিখে আমাদের লাভ কি )

খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন কেন আমরা এসসি ও শিখবো। একটি ওয়েবসাইট যদি আজকে লঞ্চ করা হয় তার উদ্দেশ্য কি থাকে ওয়েবসাইটের কাঠামো তৈরি করে সেখানে ডিজাইন করে সুন্দর করে লঞ্চ করা। কখন ওয়েবসাইট লঞ্চ হয়ে যাবে তখন আপনার সেই ওয়েবসাইটটিতে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট আপলোড করতে হবে কনটেন্ট আপলোড করার সময় আমার চিন্তা করতে হবে কনটেন্টা এসইও ফ্রেন্ডলি হচ্ছে কিনা।

আচ্ছা সেই ওয়েবসাইটটি দিয়ে যে উদ্দেশ্য থাকে সেটা হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং করা অথবা এডসেন্স থেকে আয় রোজগার করা অথবা ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে প্রোডাক্ট সেল করা। আপনার প্রথম এবং প্রধান কাজ হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটটিতে প্রচুর পরিমাণে ফ্রি ট্রাফিক আনা। ফ্রি ট্রাফিক গুলা আপনি এসিও করার মাধ্যমে আনতে পারেন আর আপনি যদি পেইড মাধ্যমে যান সে ক্ষেত্রে এড প্রচার করতে পারেন। যদিও গুগল এড এর ব্যাপারে আমি যদি এক লাইন এখানে যুক্ত করি সেটা হচ্ছে আপনি যখন google এড পরিচালনা করা বন্ধ করে দেবেন আপনার ওয়েবসাইটের সেল অথবা ট্রাফিক আসা বন্ধ হয়ে যাবে।

আচ্ছা তাহলে আমরা এটা বুঝলাম যে আমাদের এসিও করার মাধ্যমে আমাদের ওয়েবসাইটে প্রচুর পরিমাণে ভিজিট আনতে পারব।
যদি লাভের কথা বলি গোটা দুনিয়াতে যদি কেউ ব্যবসা পরিচালনা করতে চায় সে কিন্তু প্রথমে চিন্তা করবে তার সেল চাই এখন সেল করার জন্য প্রথম লাগে হচ্ছে অডিয়েন্স অডিয়েন্সটা হচ্ছে এখানে ট্রাফিক এই ট্রাফিক যদি আপনার কাছে থাকে নিশ্চিতভাবে বলা যায় সেখানে সেল আসবে। উক্ত প্রতিষ্ঠান আপনাকে মোটা অংকের টাকা দিয়ে আপনার কাছ থেকে এই ধরনের ট্রাফিক অথবা এসইও এর কাজ আপনাকে দিয়ে করাবে এটাই হচ্ছে কাঙ্ক্ষিত লাভ।

চলুন একটি করে আলোচনা করি কি কি কাজ করতে পারবো:–

১. google এডসেন্স

——————————-
জি হ্যাঁ আমরা প্রত্যেকেই এটা জানি একটা ওয়েবসাইট তৈরি করার পর আমাদের ওয়েবসাইটটিতে এডসেন্স এপ্লাই করতে হবে তারপর আমরা আর রোজগার করতে পারব এটা খুবই সহজ এবং একটা সিম্পল কথা।
কাজ করতে যাওয়ার সময় হয় অনেক রকম বিড়ম্বনা।


আমি এখানে আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা যে সকল বিড়ম্বনা পথে হয়েছিল আমি সেইগুলাই আলোচনা করছি আমি এখানে কোন বানিয়ে কথা বলছি না। বা আপনাকে অনুৎসাহিত করার জন্য কোন কথা বলছি না।

প্রথম হচ্ছে আপনি যদি google এডসেন্সের মাধ্যমে আয় রোজগার করার পরিকল্পনা করেন তাহলে প্রথম যে কাজটা করতে হবে সেটা হচ্ছে আপনাকে এসিওটা ভালোভাবে শিখতে হবে অল্প অল্প শিখে যদি মাঠে নামি তাহলে কিন্তু আপনি এখানে ব্যর্থ।

এবার এর দ্বিতীয় ধাপটা হচ্ছে যেহেতু আপনি গুগল এডসেন্সে অ্যাপ্লাই করবেন এবং সেখান থেকে আয় রোজগার করবেন তাহলে আপনাকে এডসেন্স সম্পর্কে অনেক জ্ঞান রাখতে হবে। এডসেন্সের কি ধরনের বাধা রয়েছে বা এডসেন্স এপ্লাই করার জন্য আমার কি ধরনের শর্ত বা ক্রাইটেরিয়া রয়েছে যেগুলো মেনে আমাকে কনটেন্ট লিখতে হবে অথবা ওয়েবসাইটে ডিজাইন করতে হবে।

এখানে আপনার এমনও হতে পারে আপনি খুব কষ্ট করে একটা ওয়েবসাইট তৈরি করিয়েছেন এবং সেখানে অনেক পরিশ্রম রাত জেগে দিন জেগে আপনি অনেক কনটেন্ট লিখেছেন এবার কনটেন্ট আপলোড করার পর যখন আপনি মনে করলেন যে এখন তো আমার কিছু ট্রাফিক আছে এবং আমার এই ওয়েবসাইটের জন্য উপযুক্ত তাহলে আমি এপ্লাই করি কিন্তু আপনার এপ্লাই করার পর রিজেকশন আসলো। ই রিজেকশনটা কেন আসলো এক খুঁটিনাটি আপনাকে জানতে হবে।

অর্থাৎ আপনি যেই ইন্ডাস্ট্রিতে অথবা যে ব্যাপার সাথে আপনি কাজ করতে যাচ্ছেন সেই ব্যাপারে যে সকল ক্রাইটেরিয়াগুলো রয়েছে সেগুলো আপনাকে আগে জানতে হবে তাহলে আপনি সেই কাজটার একটা সফল রেজাল্ট বা আউটপুট বের করতে পারবেন।

২. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

————————————–
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এটা একটা বহুল প্রচলিত এবং অনেক আগে থেকে আমরা এই নামটা শুনে আসছি আমাদের প্রতিবেশী অথবা সিনিয়র অনেক ভাইদের কাছ থেকে শুনেছি আপনি কি কাজ করেন আমি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজ করি। নামটা শুনে মনে হচ্ছে হয়তো বেশি বড় কোন কাজ নয় আসলেই বেশি বড় কোন কাজই নয় আপনি যদি এখানে মাত্র চারটি স্টেপ ফলো করেন তাহলে আপনার এফিলেট মার্কেটিং এর কাজ করতে পারবেন সে চারটে কাজটি সম্পর্কে একটু আলোচনা করি।

A.এক আপনি প্রথমে একটি অ্যামাজনের সেলার একাউন্ট করবেন

B. সেখান থেকে একটি রিসেন্ট ছেলের প্রোডাক্ট ইউজ করবেন

C. সেই প্রোডাক্টটি নিয়ে একটি ল্যান্ডিং পেজ তৈরি করবেন

D. তারপর বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করবেন।

তাহলে তো আমি এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারব। এখানে আপনার জানতে হবে যে অ্যামাজনের কোন রিকোয়ারমেন্ট অথবা ক্রাইটেরিয়া আছে কিনা আমার অ্যামাজনের সাথে যদি কাজ করি তাহলে অ্যামাজনের কোনরকম প্রাইভেসি পলিসি আছে কিনা যেটা ভংঘন করলে আপনার অ্যাকাউন্টটি সাসপেন্ড করতে পারে।

আপনি যদি দীর্ঘ পরিসরে এই এফিলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে কাজ করতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমে আমাজন নিয়ে ঘাঁটাঘাটি করতে হবে। অ্যামাজনের এই সকল খুঁটিনাটি ব্যাপার খুব সহজেই জেনে ফেলতে পারবেন তারপর আপনার

দ্বিতীয় ধাপটা হচ্ছে প্রোডাক্ট সিলেকশন করা এই প্রোডাক্ট সিলেক্ট করতে হলে আপনাকে একদম যে লেটেস্ট যে প্রোডাক্টগুলো রয়েছে সেগুলো আপনাকে সিলেক্ট করতে হবে আর অবশ্যই সিলেক্ট করার সময় প্রাইসিংটাও মাথায় রাখবেন সব সময় চিন্তা করবেন ২০ ডলারের নিচে আর ১০ ডলারের উপরে কিছু প্রোডাক্ট সিলেক্ট করতে যেখানে আপনার সেল হওয়ার সম্ভাবনাটাও বেশি থাকবে আবার মোটামুটি একটা ভালো দামে সেল করার একটা সম্ভাবনা থাকবে।

তৃতীয় ধাপটি হচ্ছে একটি সুন্দর ল্যান্ডিং পেজ ক্রিয়েট করতে হবে কিন্তু অনেক ধরনের হয় এক আপনার ল্যান্ডিং পেজটি শুধুমাত্র একটা কোম্পানি পেজের ল্যান্ডিং পেজ হয় সেখানে শুধুমাত্র কিছু কনটেন্ট থাকে এবং ছবি থাকে আর আপনি অ্যামাজনের জন্য বা এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য যে ওয়েবসাইটটি পার লেন্ডিং তৈরি করছেন সেটি হবে শুধুমাত্র উক্ত প্রোডাক্ট যেটা আপনি ইতিমধ্যে সিলেক্ট করেছেন সেই প্রোডাক্ট এর উপরে সম্পূর্ণ বিস্তারিত। হতে পারে সেই প্রোডাক্টটি টাইটেল সেই প্রোডাক্টের অনেক যাবতীয় ব্যাপার স্যাপার আপনি সেখানে উল্লেখ করতে পারেন সেই প্রোডাক্টটি সম্পর্কে আপনি রিভিউ করলেন এবং প্রোডাক্টটি কিনলে কি ধরনের সুবিধা সে ব্যক্তি পাবে এবং অন্যরা এই প্রোডাক্টটি কিনে কি ধরনের সুবিধা পেয়েছে এই জিনিসগুলো আপনি ওই ল্যান্ডিং পেজের ভিতর সুন্দর করে উল্লেখ করে দিবেন এটি হয়ে যাবে ।

অশেষ ধাপটি হচ্ছে আপনি ট্রাফিক আনবেন এই ট্রাফিক তাই হচ্ছে আপনার মেইন যেটা কাজ সেটা হচ্ছে এসইও এই এসিওটা যদি আপনার জানা থাকে এই চার নাম্বার স্টেজে এসে আপনার কাজে লাগবে। এবার আপনার প্রচুর পরিমাণে ট্রাফিক আনতে হবে তার জন্য তো এসইও করতেছেন তার পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার অ্যাক্টিভিটি বানাতে হবে আপনি যে প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করছেন সেই প্রোডাক্টের উপরে আপনার সোশ্যাল মিডিয়াতে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে এবং বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া যেমন প্রিন্টাররেস্ট মিডিয়াম টামলার, এই জিনিসগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ওই প্রোডাক্ট নিয়ে লেখালেখি করবেন শেয়ার করবেন দেখবেন আপনার খুব দ্রুত এখান থেকে সেল চলে আসবে।

৩. মার্কেটপ্লেস

———————-
একজন এসইও এক্সপার্ট হিসেবে মার্কেটপ্লেসে তার বিপুল চাহিদা রয়েছে প্রতিটি প্রতিষ্ঠান তার কম্পিউটারদের সাথে প্রতিযোগিতায় প্রতিনিয়ত লেগে থাকে তার জন্য তারা চিন্তা করে তাদের প্রতিষ্ঠানে যদি একজন নিয়মিত এসইও এক্সপার্ট থাকে তাহলে তাদের অনেক অংশে কম হয় এবং তাদের কম্পিটিটরদের সাথে খুব সহজে তারা বিট করতে পারে এর জন্য তারা একজন এসইও এক্সপার্টকে খুব ভালো দামে হায়ার করে।


মার্কেটপ্লেস এর কাজ করার জন্য এবার আপনাকে জানতে হবে Upwork ফাইবার পিপল পার আওয়ার ইত্যাদি এগুলো হচ্ছে এটি একটি মার্কেটপ্লেস যেখানে রয়েছে হাজারো ক্লায়েন্ট এবং হাজারো ফ্রিল্যান্সারদের আনাগোনা। আমার প্রথমের দিকে যে কথাগুলো বলেছি এবার আবার একই কথা বলবো আপনি যদি যেকোনো একটি মার্কেট কাজ করতে চান তাহলে সেই মার্কেটপ্লেসের খুঁটিনাটি জানতে হবে যেমন সেই মার্কেট পেজটিতে যদি একাউন্ট তৈরি করেন তাহলে আপনার অ্যাকাউন্টটি সাসপেন্ড করতে পারে সেটা কেন সাসপেন্ড করবে সেটা আপনার জানতে হবে তারপর আপনি যদি মনে করেন যে আপনি একটা যবে এপ্লাই করবেন এপ্লাই করার জন্য কি ধরনের জিনিস আপনাকে অনুসরণ করতে হবে সেটা জানতে হবে ধরুন আমি যদি বলি একটা কাজ এসিওতে পোস্ট করেছে যে ওয়েট সেটা যদি কম থাকে আপনি নিশ্চয়ই সেই পোস্ট করবেন না। আর শিপ ক্লাইন্ট এর প্রোফাইল যদি আমরা দেখি তা প্রচুর পরিমাণে সেলারদের অর্ডার দেওয়ার হিস্টরি আছে তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজেই তাকে বিশ্বাস করতে পারবেন এবং তার ওই জব পোস্টটিতে বিট করতে পারবেন বা আপনার জবের জন্য আপনি যে একজন ক্যান্ডিডেট সেটা জন্য একটা সিভি থাকে পাঠাতে পারবেন। তাহলে কি হচ্ছে প্রতিটা জায়গায় কাজ করতে হলে সেই জায়গাটা সম্পর্কে আগে আমার বিস্তারিত জানতে হচ্ছে তারপরে সেই জায়গা নেওয়াটা বুদ্ধিমানের কাজ।

৪. লোকাল মার্কেট

—————————-
ওকাল মার্কেট বলতে বোঝানো হচ্ছে যে আপনাদের আশেপাশে অথবা ইন্টারনাল অর্থাৎ বাংলাদেশের ভেতরে যদি বলি তাহলে এদেশে যে সকল কোম্পানিগুলো রয়েছে সেই সকল কোম্পানির সাথে কাজ করা এবং সে সকল কোম্পানি কোনরকম ক্রাইটেরিয়া আপনার প্রথমে জানতে হচ্ছে না শুধুমাত্র সেই প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার পর আপনার যে অভিজ্ঞতাটুকু সেখানে কাজে লাগাতে পারছেন।

৫. সিজিনাল প্রোডাক্ট

——————————–
সিজনাল প্রডাক্ট এটা একটা ভালো ব্যবসা আপনার যদি এসইও এর দক্ষতা থাকে তাহলে সিগন্যাল প্রোডাক্ট নিয়ে আপনি একটা সিজনাল ভালো ইনকাম করে ফেলতে পারবেন ধরুন উদাহরণস্বরূপ যদি বলি ওয়ার্ল্ড কাপ ওয়ার্ল্ড কাপ এটা কিন্তু দীর্ঘ সময় পরপর আসে তাহলে অনেক কোম্পানি দেখবেন তারা ওয়ার্ল্ড কাপ কি কেন্দ্র করে তিন চার মাস আগে থেকে বিভিন্ন রকম ব্যাপার স্যাপার নিয়ে ক্যাম্পেইন পরিচালনা করে। বা অনেক ের এই ব্যাপার নিয়ে কাজ শুরু করে।

এখানে তারা কি ধরনের কাজ শুরু করে এই প্রশ্নটা হয়তো আপনার মনে এসেছে। আমি তাহলে ক্লিয়ার করি এখানে এক একজন মানুষ বা একেকটা ইন্ডাস্ট্রিতে এক এক রকম ভাবে এটার কে কেন্দ্র করে ব্যবসা পরিচালনার করতে পারেন আচ্ছা প্রথম যেটা হতে পারে সেটা হচ্ছে অনেকে ওয়েবসাইট তৈরি করবে ওয়ার্ল্ড কাপ নিয়ে যেখানে ওয়ার্ল্ড কাপের যে আসছে নিউজগুলো সেখানে প্রতিনিয়ত পোস্ট করবে এবং সেই ওয়েবসাইটটিতে প্রচুর পরিমাণ ট্রাফিক তারা আনতে পারবে কারণ আসন্ন ওয়ার্ল্ড কাপ কে কেন্দ্র করে মানুষের ভেতরে প্রচুর পরিমাণ উত্তেজনা কাজ করবে আর তাদের এই উত্তেজনা টাকে আপনি মার্কেটিং হিসেবে কাজে লাগিয়ে আপনার ওয়েবসাইটটি কি আপনি খুব দ্রুত রেঙ্ক করতে পারবেন।

তারপর ওয়ার্ল্ড কাপ কে কেন্দ্র করে অনেক ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি হয়ে যাবে এখানে ওয়ার্ল্ড কাপে বিভিন্ন রকম টি-শার্ট ফ্ল্যাগ বা অন্যান্য আরো যে সকল ওয়ার্ল্ডকাপ কে কেন্দ্র করে প্রোডাক্ট বিক্রি করা যেতে পারে তাই নিয়ে একটা ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে প্রোডাক্ট সেল করবে এবং বিশ্বকাপের সময় সেই ওয়েবসাইটটি রমরমা একটা ব্যবসা চলবে

এই ছিল আমার পাঁচটি টিপস যেটা আপনি কখনো কোথাও কোনো ওয়েবসাইটে এভাবে আলোচনা করতে দেখবেন না। এটাই প্রথম যেটা আমি আমার অভিজ্ঞতার আলোকে পোস্টটি লিখেছি আশা করি আপনারা উপকৃত হয়েছেন ভালো লাগলে এই পোস্টটি শেয়ার করবেন আপনার বন্ধুদের মাঝে এই পোস্টটি সম্পর্কে আরো গুরুত্বপূর্ণ করবেন আর আপনারা শেয়ার করলে আমাদের পোস্ট তৈরি করতে বা এই ধরনের আর্টিকেল লিখতে আরো উৎসাহিত হই

Leave a Comment