অনলাইনে কোন ব্যবসা করতে পারি? | ঘরে বসে অনলাইন ব্যবসা

আপনাদের মধ্যে অনেকেই একটা প্রশ্ন বা জল্পনা কল্পনা রয়েছে এ কিভাবে অনলাইনে ব্যবসা শুরু করব। এই পোস্টটি সম্পূর্ণ আপনাদের জন্য প্রস্তুত করেছি। আমি এখানে আরো কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করব সেটা হচ্ছে মেয়েদের অনলাইন ব্যবসা। তা অনলাইনের বিজনেস সিস্টেম টা কি, অনলাইনের বিজনেস কিভাবে করব, এবং অনলাইনের বিজনেস এর টিপস সবকিছুই শেয়ার করা হবে।

আমি চেষ্টা করবো অনলাইনে থেকে ব্যবসা কিভাবে শুরু করতে হয় তার টিপস এন্ড ট্রিক বা সবকিছু শেয়ার করব। আপনি যদি আমার এই ওয়েবসাইটের নতুন হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই সেভ করে রাখবেন কারণ আমি এখানে ডিজিটাল মার্কেটিং অথবা ডিজিটাল ব্যবসা সম্পর্কে অনেক কথাবার্তা লিখে থাকি।

আপনি যখন গুগলে সার্চ করবেন অনলাইন বিজনেস কিভাবে শুরু করব তখন এখানে অনেক কাজের কথা বলবে। আমি কিছু অনলাইনের বিজনেস সিস্টেম নিয়ে আলোচনা করি।

01. কম্পিটিটর এনালাইস
02. নিশ বা টপিক রিসার্চ
03. অডিয়েন্স রিসার্চ
04. startic plan

এখানে বেশ কিছু বিজনেস সিস্টেম তুলে ধরলাম কিন্তু আমি সহজ পাঁচটা বিজনেস সিস্টেম নিয়ে আলোচনা করব নিচেরটা তুলে ধরা হয়েছে। আমি চাচ্ছি আপনারা সহজে কিভাবে অনলাইনে ব্যবসা করতে পারি তার কিছু আলোচনা করতে।

এখানে আপনি জানতে পারবেন যে বিষয়গুলা সেগুলা যদি ভালো করে আত্মস্থ করতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজে অনলাইনে ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। এর পাশাপাশি আপনি খুব দ্রুত অনলাইনে ব্যবসা করতে পারবেন।

১. সিলেক্ট এর প্রোডাক্ট
হ্যাঁ প্রথম যে টপিকটা নিয়ে কথা বলব সেটা হচ্ছে সিলেক্ট এ প্রোডাক্ট। অনলাইনে বিজনেস করতে হলে প্রথমে আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেটা হচ্ছে আপনার যেখান প্রোডাক্ট সেটাকে নির্বাচন করতে হবে।

আপনি যে পণ্যটি নির্বাচন করছেন সেটা আপনার যাচাই করতে হবে এটা মানুষ কিনছে কিনা বা এটার বর্তমান ট্রেন্ড কেমন আছে। যেগুলো মানুষ বেশি ক্রয় করে না সে ধরনের পণ্য নির্বাচন করাটা হবে আপনার ব্যবসার জন্য ভুল সিদ্ধান্ত।

আপনি যদি অ্যামাজন অথবা এই ধরনের ইন্টারন্যাশনাল ই-কমার্স সাইটের অ্যাফিলিয়েট শিপিং নিয়ে কাজ করেন তাহলে সে ধরনের প্রোডাক্ট লিখে যখন trend রাখবেন তখন আপনাকে একটা ধারনা দিবে। যে আপনি এই পণ্য নিয়ে কাজ করতে পারবেন কিনা পারবেন

এখানে আপনি জানতে পারবেন বিগত পাঁচ বছরের কোন টপিকটার চাহিদা কেমন ছিল তাহলে আপনি একটি ধারণা পেয়ে গেলেন যে আমি যদি সামনের দিনগুলোতে নিয়ে করি তাহলে আমার কোন সমস্যা হবে না।

আপনি এটা প্রয়োজনে google trend বাংলাদেশ লোকেশন সিলেক্ট করে দেখতে পারেন।

এছাড়া এমন কিছু প্রোডাক্ট আছে যেগুলো মানুষ হাতে নাই স্পর্শ করে ক্রয় করে না তাহলে এই ধরনের পণ্য নিয়ে আপনি অনলাইনে কাজ করতে পারবেন না।

আপনি বাংলাদেশী হিসেবে যে কাজটা করতে পারেন প্রোডাক্ট সিলেকশনের এখানে দেখবেন যে

প্রোডাক্টটি মানুষ কিনছে কিনা?
আর অন্য মানুষ স্পর্শ ছাড়া কেননা
আর যে পণ্যটি আপনি বিক্রি করবেন সেটা কি আপনি নিজে তৈরি করছেন নাকি কোন সোর্সিং এর মাধ্যমে বিক্রয় করতে চাচ্ছেন

আপনি যদি সোর্সিং করে থাকেন তাহলে এটা মাথায় রাখতে হবে সোর্সিং সব সময় আপনার পাশে থাকবে কিনা।

সোর্সিং এর ব্যবসায় একটা অসুবিধা হয় যদি আপনি সময়মতো সেই পণ্যটা হাতে না পান। দেখা যাচ্ছে আপনি আপনার ব্যবসাটি অনলাইনে বেশ মার্কেটিং করেছেন এবং এর জন্য অনেক টাকা খরচ করেছেন কিন্তু হঠাৎ করে যদি থেকে পণ্য আসা বন্ধ হয়ে যায় তাহলে আপনার ব্যবসাটি বন্ধ হয়ে যেতে পারে

২. প্রোডাক্ট ডেলিভারি
আপনাকে এই ব্যবসাটি করতে হলে দ্বিতীয় যে ব্যাপারটা মাথায় রাখতে হবে।

অনলাইনে কোন ব্যবসা করতে পারি
অনলাইনে কোন ব্যবসা করতে পারি

এখানে একটা ভুল মতবাদ অনেকের মাঝে তৈরি হতে পারে। দেখা যাচ্ছে আপনি মনে করতে পারেন আমি যখন ব্যবসা লাইভ হবে অথবা আমার অনেক মার্কেটিং হবে তারপর আমি পণ্য ডেলিভারি করবেন।

এক্ষেত্রে একটু সমস্যা হতে পারে। তাই এখানে চিন্তা করবেন প্রথমে প্রোডাক্ট সিলেক্ট করবেন তারপর কিভাবে ডেলিভারি করবেন তার ব্যবস্থা করে রাখা।

এখানে একটা জিনিস চিন্তা করতে পারেন যে যদি ডেলিভারি ম্যান হিসেবে কাউকে নির্বাচন করতে চান কিন্তু তাকে পারিশ্রমিক দেওয়ার মত যদি প্রথমে টাকা কাছে না থাকে তাহলে আপনি নিজে ডেলিভারি দায়িত্ব নিতে পারেন।

অথবা কাউকে নিযুক্ত করতে পারেন আর তৃতীয় হিসেবে চিন্তা করতে পারেন যে থার্ড পার্টি অনেক ডেলিভারি ম্যান সার্ভিস আছে তাদের মাধ্যমে ডেলিভারি করা

ডেলিভারি সার্ভিস ম্যান হিসেবে যারা কাজ করছে বাংলাদেশে এই ধরনের কোম্পানিগুলোর ভেতরে রয়েছে delivery tiger। এরা সারা বাংলাদেশের পণ্য ডেলিভারি করে থাকে ঢাকা শহরে ভিতরে ৫০ টাকা এবং ঢাকার বাইরে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা দিতে হয়। প্রয়োজনে আপনি তাদের সহযোগিতা নিতে পারেন।

৩. Live your online business
এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকারী ধাপ যেটা ব্যবসার ক্ষেত্রে মাথায় রাখতে হবে আপনাকে। এই স্টেপে যে জিনিসটা বলব সেটা হচ্ছে আপনাদের অনেকের কাছে পণ্য আছে কিন্তু এইটা বুঝে উঠতে পারছেন না যে এটা কিভাবে বিক্রয় করব বা অনলাইনে তুলব।

অনলাইন বিজনেস কে আপনি তিন ভাবে লাইভ করতে পারেন
ক. বাংলাদেশের সকল ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস আছে সেখানে কাজ করতে পারেন। দারাজ এর মত যে মার্কেটপ্লেস সেখানে আপনার পণ্যগুলা ভেন্ডোর হিসেবে আপলোড করে বিক্রি করতে পারেন। আপনি যদি ফেসবুকের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করতে না চান সেই ক্ষেত্রে এই ধরনের মার্কেটপ্লেস কাজ করতে পারেন
এখানে যদি কাজ করতে হয় তাহলে আপনার ছবি আপনার প্রোডাক্ট ডিটেল সবকিছু আপলোড করে সেল করতে পারবেন।

খ. আপনি যদি সম্পূর্ণ নিজ ভাবে আপনার পণ্য লাইফ করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনি দ্বিতীয় যে উপায়টি রয়েছে সেটাই হচ্ছে ফেসবুকে একটি বিজনেস পেজ ক্রিয়েট করতে পারেন আর হচ্ছে একটা সুন্দর ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন যেমনটা তার আগের মত ওয়েবসাইট যেমনটা করেছে।

আপনি যদি ফেসবুকের বিজনেস পেজ তৈরি করতে না জানেন তাহলে আপনি কোন প্রফেশনালকে দ্বারা এটা করিয়ে নিতে পারেন অথবা আপনি চাইলে এটা নিজেই করতে পারেন ইউটিউবে অনেক ভিডিও দেখতে পারবেন খুব ছোট ছোট ভিডিও একটা দেখে একটা বিজনেস পেজ ক্রিয়েট করে নিতে পারবেন যা একবারই করা লাগবে দ্বিতীয়বার আর কিছু কোন কাজ করতে হবে না।

এখানে শুধু মাথায় রাখবেন আপনার পেইজে আপনার বিজনেসের লোগো কাভার ফটো ডেসক্রিপশন ইত্যাদি এই জিনিসগুলো সুন্দরভাবে সাজিয়ে রাখা যেন কোন ভিজিটর আসলে আপনার পেজটি দেখে মোটামুটি একটা বিশ্বাস রাখতে পারে।

আর আপনি যদি একটি আলাদা ওয়েবসাইট তৈরি করার ইচ্ছা না থাকে বা বাজেট না থাকে তাহলে ফেসবুক ইনসাইড এর ভেতর ই-কমার্স স্টোর টাকে অন করে আপনার পণ্যগুলোকে বিক্রয় করতে পারেন।

৪. কনটেন্ট ক্রিয়েশন

আমি ধরে নিচ্ছি আপনার একটি প্রফেশনাল ফেসবুক পেজ এবং ফেসবুকের সব এই জিনিসটা প্রস্তুত করা আছে। এখন আপনাকে যে কাজটা করতে হবে সেটা হচ্ছে কন্টেন্ট লিখতে হবে।

এখানে কনটেন্ট বলতে আমরা সামনে যা দেখি সব কিছুই কনটেন্ট এখন আমরা সাধারণত যে জিনিসটা জানি কনটেন্ট বলতে বুঝি সেটা হচ্ছে ভিডিও অথবা ইমেজ। অনলাইনে আপনার কাস্টমারের কাছে আপনাকে পৌঁছে দিতে পারে এই কনটেন্ট সেটা হচ্ছে একটি সুন্দর এবং প্রফেশনাল কন্টেন্ট তৈরি করবেন যদি সম্ভব হয় ভিডিও তৈরি করবেন সেটা শেয়ার করবেন আপনার কাঙ্খিত পেজে

আপনি যত সুন্দর কথা শোনার অ্যাট্রাক্টিভ কনটেন্ট তৈরি করতে পারবেন তত আপনার সেল বৃদ্ধি পাবে।

৫. প্রমোট ইওর বিজনেস
আপনার যখন আকর্ষণীয় কনটেন্ট আকর্ষণীয় একটি পেজ প্রস্তুত হয়ে যাবে সেই আকর্ষণীয় পেজ থেকে আপনার যে কন্টেন্ট পাবলিশ করেছেন সেটাকে প্রচার করতে হবে.

এখানে আপনার প্রোডাক্ট আছে তারপর ডেলিভারি ম্যান এর সাথে কন্টাক করা আছে বা আপনি নিজেই ডেলিভারি ম্যান আছেন। আপনার একটি প্রফেশনাল পেইজ আছে যেখানে নিয়মিত কনটেন্ট প্রস্তুত হচ্ছে এইবার আপনার এই ব্যবসাটাকে আপনার টার্গেটেড জায়গায় নিয়ে যেতে হবে এজন্য প্রমোশনের কাজ করতে হবে।

এখানে আপনারা প্রমোশন বলতে চিন্তা করে নিয়েছেন যে ফেসবুকে পোস্ট করা এখানে যদি একটু নেগেটিভ যদি বলি যে ফেসবুকে পোস্ট করলেই যে সব সময় সেল জেনারেট হয়ে যাবে এবং অনেক অনেক রোজগার হবে ব্যাপারটা কিন্তু তা না।

জি হ্যাঁ অবশ্যই আপনার সেল জেনারেট করবে এর জন্য সঠিকভাবে টার্গেট করে আপনার কাজ করতে হবে। ‌ আমরা ফেসবুকে এড যেটা জানি সেটা হচ্ছে ফেসবুকের একটা সার্ভিস সেটা হচ্ছে অ্যাড প্রচার করা এরকম ফেসবুকে আরও অ্যাড প্রচার করা সার্ভিস রয়েছে সেগুলোতেও আমরা প্রমোশন চালাতে পারি।

মেয়েদের অনলাইন ব্যবসা?

আমি উপরে যে আইডিয়া গুলো শেয়ার করেছি এই আইডিয়াটা কাজে লাগিয়ে মেয়েরাও যেকোনো ব্যবসা পরিচালনা করতে পারে

তারা যে ধরনের ব্যবসা করতে পারে সেটি হচ্ছে

ক. কুটির শিল্পের ব্যবসা
খ. জামা কাপড়ের ব্যবসা
গ. বিউটি পার্লারের ব্যবসা
ঘ. ড্রপ শিপিং এর ব্যবসা
ঙ. ঘরে খাবার তৈরি করে তা বিক্রি অনলাইনে করা
চ. হিলাদের ব্যায়াম শিখানো
ছ. ঘরে বসে youtube এ চ্যানেল তৈরি করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করা
জ. ডাটা এন্ট্রির কাজ করা

এই ধরনের কাজ মেয়েরা বাসায় বসে করতে পারে এবং উপার্জন করতে পারে। এর জন্য অবশ্যই শুরুর দিকে পরিশ্রম করতে হবে এবং ব্যবসার সময় দিতে হবে তাহলে সহজেই সফলতার ধরা দিবে

অনলাইনের বিজনেস কিভাবে করব এই ব্যাপারটা আমি চেষ্টা করেছি। অনলাইনের বিজনেস সিস্টেম অনেক ভাবেই করা যায় আমি এখানে সহজভাবে কিছু বিজনেস সিস্টেম নিয়ে আলোচনা করেছি এবং এই অনলাইনের বিজনেস কিভাবে করব এই ব্যাপারটা শেয়ার করেছি এরপরেও যদি আপনি আরো জানতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই ঘাটাঘাটি করতে হবে এ ব্যাপারটা নিয়ে।

অনলাইনের বিজনেস টিপস:-

এর কথা যদি বলি সেটা হচ্ছে আপনি প্রথমে একটি প্রোডাক্ট নির্বাচন করবেন প্রোডাক্ট নির্বাচন করা হচ্ছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনি যখন প্রোডাক্ট নির্বাচন করবেন সেই প্রোডাক্টটি অবশ্যই হতে হবে বেশি বেশি মানুষ ক্রয় করছে কিনা বা বা এটার চাহিদা আছে কিনা এই সব কিছু চিন্তা ভাবনা করেই পন্য নির্বাচন করতে হবে।

পণ্যনির্বাচন করা হয়ে গেলে অবশ্যই আপনাকে ডেলিভারি ম্যান এর কথা আগেই ভেবে রাখতে হবে যদি আপনার বিক্রয় শুরু হয় তখন আপনি সাথে সাথেই যেন পণ্য ডেলিভারি ম্যান এর মাধ্যমে আপনার পণ্যটা আপনার কাস্টমারের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন। এই দুইটা জিনিস যখন আপনার সম্পূর্ণ হয়ে যাবে তখন আপনি একটি সুন্দর ফেসবুকের পেজ ক্রিয়েট করবেন তার পাশাপাশি যদি আপনার ইনভেস্ট করার মত টাকা থাকে তাহলে ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন।

অনলাইনে কোন ব্যবসা করতে পারি
অনলাইনে কোন ব্যবসা করতে পারি

আপনার ওয়েবসাইটটি যদি না থাকে তাহলে আপনি চাইলে বাংলাদেশে যে সকল মার্কেটপ্লেস আছে সেই সব জায়গায় আপনার পণ্যটা শেয়ার করতে পারেন।

যখন আপনার মার্কেটপ্লেসের কাজ করতে চাইবেন না তখন আপনি ফেসবুকে পোস্ট করতে পারেন এর জন্য ফেসবুকে একটি বিজনেস পেজ ক্রিয়েট করা এর পাশাপাশি সুন্দর করে এই বিজনেস পেজটাকে সাজানো।

বিজনেস পেজ সাজানো হয়ে গেলে অবশ্যই আপনাকে কনটেন্ট আপলোড করতে হবে। কনটেন্ট বলতে আমরা বুঝি ইমেজ অথবা ভিডিও আপনি এই ধরনের ভিডিও শেয়ার করে আপনার পেজটিকে বুষ্ট করতে পারেন

এটাই হচ্ছে অনলাইনের বিজনেসের আমি কিছু টিপস শেয়ার করলাম

আমার এই অনলাইন বিজনেস এর টিপস অথবা কিভাবে ব্যবসা করব এর পাশাপাশি এই বিজনেসটার সিস্টেম আমি আলোচনা করেছি সাথে অতিরিক্ত কিছু আলোচনা করেছি মেয়েদের কিছু অনলাইনের ব্যবসা যেসকল ব্যবসার কথা আমি উল্লেখ করেছি সে সকল ব্যবসা শুরু করে আমি সেই স্টাডিজি বা কৌশলে কথা ধাপে ধাপে বলেছি তা পালন করলেই যে কোন ব্যবসায়ী করা সম্ভব।

আমি চেষ্টা করেছি অনলাইনে বেশ কিছু টিপস আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আমার এই পেজটিকে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে রাখবেন

For more business content:
অল্প টাকায় ব্যবসা করার উপায় | ৩ টি কম পুঁজির লাভজনক ব্যবসা 2023
মার্কেটিং এজেন্সি কিভাবে তৈরি হয়?? আমি কি মার্কেটিং এজেন্সি তৈরি শুরু করতে পারি?

Leave a Comment