মার্কেটিং এজেন্সি কিভাবে তৈরি হয়?? আমি কি মার্কেটিং এজেন্সি তৈরি শুরু করতে পারি?

মার্কেটিং এজেন্সি কিভাবে তৈরি হয়?? আমি কি মার্কেটিং এজেন্সি তৈরি শুরু করতে পারি? এই সম্পর্কে আরও জানুন

যেহেতু এটা হচ্ছে আমার স্টার্টআপ ক্যাটাগরির একটা পোস্ট হতে যাচ্ছে। এখানে আমি যে কোন ধরনের ব্যবসা বা আগামী পাঁচ বছরের কোন ধরনের ব্যবসা বা স্কেল নিয়ে আমরা পড়াশোনা করলে বা কাজ করলে এটা ভালো বা আশানুরূপ রেজাল্ট আসতে পারে এ ধরনের কথাবার্তা বলে থাকি। আজকের এই পর্বে আমি কিছু বিষয়ে আলোচনা করব যেটা আপনার মার্কেটিং এজেন্সি তৈরি করা ব্যাপারে অনেকটা সাহায্য করতে পারে এবং এর প্রতিকূল মুহূর্তে থাকলে আপনি ব্যাপারটা জানতে পারলেন। এই ব্যাপার স্যাপার গুলো জানতে পারলে আপনি বুঝতে পারবেন আপনি কি মার্কেটিং এজেন্সি নিয়ে ব্যবসা শুরু করবেন কি করবেন না।

1. মার্কেটিং এজেন্সি বলতে সাধারণত ক্লায়েন্টের সকল প্রকার সার্ভিস গুলো সরবরাহ করা। এটা এমন না যে আমি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর কাজ পারি তাহলে হয়তো মার্কেটিং এজেন্সি করতে পারব অথবা আমি ফেসবুকে এড ক্যাম্পেইন করতে পারি তাহলে হয়তো আমি মার্কেটিং এজেন্সি তৈরি করতে পারব যদিও ব্যাপারটা এতটা সহজ নয়। আমাদের স্কিল এগুলোর ভিতরে থাকলে মার্কেটিং এজেন্সি বলা যায় না ব্যাপারটা হচ্ছে যে মার্কেটিং এজেন্সির ভেতরে আমি কতটা সেল করার ব্যাপারে দক্ষ।

কোন একটা কোম্পানির হয়ে কাজ করলে সেখানে সেল বৃদ্ধি করে দেওয়া অথবা আপনার সেল সার্ভিস টা ভালোভাবে করাটা হচ্ছে মার্কেটিং এজেন্সির মূল কাজ। এখানে আপনি যদি কোন একটা ক্লায়েন্টের প্রোডাক্ট সেল করে দেখাতে পারেন অবশ্যই সে আপনাকে দ্বিতীয়বার হায়ার করবে। মানে ব্যাপারটা হচ্ছে আপনি যদি কোন একটা ক্লায়েন্টের ব্যবসার সেল বাড়িয়ে দিতে পারেন তাহলে সে আপনাকে পরের মাসে আবার রিনিউ করবে। কারণ এখানে ক্লাইন্ট যদি আপনাকে হায়ার করে লাভবান না হতে পারে তাহলে কেন সে প্রতি মাসে আপনাকে রিনিউ করবে রাইট।

আরে রিনিউ করার জন্য আপনাকে প্রতি পদক্ষেপে ভালো পারফরম্যান্স দেখাতে হয় আর এটাকে সাধারণত মার্কেটিং এর ভাষায় monthly recurring revenue নামে ডাকা হয়। তার জন্য আপনাকে সবসময় সুস্থ ভাবে ক্লাইন্টকে ভালো সার্ভিস দিতে হবে তার সেল দিতে হবে।

তো এটার জন্য সাধারণত প্রত্যেক মাসের প্রথম সপ্তাহে ক্লাইন্টের কাছে আপনার কাজের একটা রিপোর্ট আপনাকে পাঠাতে হবে এবং তার পরবর্তী দিন তার ফিডব্যাক আসবে যে আমি এই কাজ বুঝে পেয়েছি তখনই আপনার কিন্তু একাউন্টে ব্যালেন্সটা ঢুকবে। তো যখন ক্লাইন্ট আপনাকে বলবে যে আমার এখানে এখানে সমস্যা এটা এটা আমি বুঝতে পারিনি এটা ঠিক করে দাও এই ফিক্সিংগুলো যখন আসে তখন আপনাকে কলে অথবা মিটিং অথবা সরাসরি আলোচনা করে সেই জিনিস গুলা সমাধান করা হয় সাধারণত।

এখানে আপনার যদি অনেক অনেক ক্লাইন থাকে খুব সম্ভবত আপনি সবাইকে সেটিস্ফাইড করতে পারবেন না দেখা যাচ্ছে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ ক্লায়েন্ট আপনি যে কাজগুলো করেছেন হয়তো তারা অতটা স্যাটিস্ফাইড না হতে পারে।

তো এখানে হয় যে ক্লাইন্ট আপনার সাথে সব সম্ভবত বড় জোর ৬ মাস কাজ করবে তারপরে তারা চলে যেতে পারে বা চলে যায় এটা এই মার্কেটিং ইন্ডাস্ট্রিতে সাধারণত ঘটে থাকে একটা ক্লায়েন্টের সর্বনিম্ন চলে যাওয়ার যদি সময়সীমা হয় ছয় মাস তাহলে আপনি ধরে নিবেন যে আপনি সঠিক পথে আছেন এর আগে চলে গেলে খুবই দুঃখজনক কারণ আপনি হয়তো তাকে কোনোভাবেই সার্ভিস দিতে পারেন নাই।

আর এটা অস্বাভাবিক কিছুই না কারণ পৃথিবীর সব সময় সব প্রোডাক্ট এর চাহিদা একই থাকে না সুতরাং এটা প্রতিটা এজেন্সি এই জিনিসগুলা মুখোমুখি হয় এবং এটা স্বাভাবিক। তবে এখানে ক্লাইন্ট ধরে রাখা এটা একটা বড় চ্যালেঞ্জের ব্যাপার এই ক্লাইন্ট ধরে রাখতে পারলে আপনার ব্যবসা ঠিকঠাক মতো চলবে ক্লাইম ধরে না রাখতে পারলে খুব সহজে ঝড়ে পড়তে হবে।

কিন্তু আপনি যদি ক্লাইন ব্যতীত অন্য কোন ব্যবসা করেন হয়তো ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করছেন হতে পারে আপনি ব্লগিং করছেন হতে পারে আপনি ইউটিউবে করছেন যেটা একপ্রকার প্যাসিভ ইনকাম সেটাতে আপনার কোন রকম ক্লাইন্টের সাথে প্রতিনিয়ত মুখোমুখি হওয়ার প্রয়োজন পড়বে না। মার্কেটিং এজেন্সির ভেতরে বেশ ক্লায়েন্টের ঝামেলা থাকে।

2.
আর আপনি যদি বাংলাদেশী এজেন্সি হয়ে থাকেন যেটা আপনার বাংলাদেশী মানুষদেরকে সার্ভিস প্রোভাইড করা বাংলাদেশী ক্লায়েন্টদেরকে সার্ভিস প্রোভাইড যদি করে থাকেন তাহলে এই একটা স্পেসিফিক প্রবলেম আমাদের দেশে হয়ে থাকে সেটা হচ্ছে পেমেন্ট নিয়ে। যেটা পৃথিবীর অন্য দেশগুলোতে অতটা হয় না সেটা হচ্ছে যে আমি যদি ইউরোপিয়ান দেশ অথবা আমেরিকার কথা চিন্তা করি সেখানে আমি কোন ক্লায়েন্টের কাছ থেকে যদি হায়ার হই তাহলে তার ডেবিট কার্ড থেকে আমি প্রতি মাসে ১ তারিখে টাকা আমি নিজেই নিয়ে নিতে পারব যতদিন না পর্যন্ত সে ক্যানসেল করবে প্রতি মাসে ঠিক ১ তারিখে আমি তার একাউন্টের থেকে আমার যে টাকাটা নিয়ে নিতে পারবো।

কিন্তু বাংলাদেশের যে জিনিসটা হয় যে আপনার কাজটা করার শেষে তাকে টিন ভয়েস পাঠাতে হয় ইনভয়েসটা তারা কিছুদিন দেরি করে দেখে এক তারিখে টাকা দেওয়ার সময় আপনি এক তারিখে ইনবক্স দিলেন সেটা তারা পেন্ডিং রেখে বা ঝুলিয়ে রেখে নেক্সট মানতে এক তারিখ চলে আসার সময় তারা পেমেন্টটা করে তো এখানে যে ব্যাপারটা হয়ে দাঁড়ায় ১ তারিখে যদি আমি আগের মাসের পেমেন্ট টা নেই তাহলে পরের মাসের পেমেন্টটা আর তৎক্ষণিক নেওয়া যায় না তারা পেমেন্ট দেওয়ার ব্যাপারটা ডিলে করতে করতে একটা বড় অ্যামাউন্ট ডিউ থেকে যায় পরে যখন তাদের ব্যবসা ঠিকঠাক মতো আর চলে না তখন তারা বলে দেয় যে আমাদের ব্যবসার অবস্থা অতটা ভালো না আমরা আর মার্কেটার রাখছি না। সেই মুহূর্তে পেমেন্ট টা নিয়েও ওইভাবে কথা বলা যায় না বা দেখা যাচ্ছে সে তারা ২০ পার্সেন অথবা ৩০% আপনাকে পে করে দিল।

3. পিপল ম্যানেজমেন্ট করা

এই ব্যাপারটা যদি আপনার ভেতরে থেকে থাকে তাহলে এটা খুবই ভালো কাজে দেবে। কারণ এটা যদি আপনার অফিসের ভিতরে হয় যে আপনি ম্যানেজার আপনি আপনার স্টাফদেরকে কিভাবে কাজে দিলে তারা কিভাবে কাজের ডেলিভারি আপনাকে দিবে এবং আপনি যে কাজটা তাকে দিচ্ছেন সে কাজটা ভালো মতো নিতে পারছে কিনা এবং কাজটা করার সময় সে কোন ধরনের বাধা সম্পর্কে হচ্ছে কিনা এবং কি ধরনের মোটিভেশন তাকে দিলে সে আপনাকে আপনার কাজটা দ্রুত করে দিতে পারে এই জিনিসগুলো অবশ্যই থাকতে হবে এর পাশাপাশি ক্লায়েন্টের সাথে যখন আপনি কমিউনিকেট করবেন তখন আপনার এই বোঝানোর দক্ষতা যদি একটু ভালো থাকে আপনি ক্লায়েন্টের কাজ যে কোন ভাবেই কনভার্ট করে নিয়ে আসতে পারবেন।

মার্কেটিং এজেন্সি কিভাবে তৈরি হয়?? আমি কি মার্কেটিং এজেন্সি তৈরি শুরু করতে পারি?

আর এখানে কিছু অতিরিক্ত বিষয় যদি আমি যুক্ত করি সেটা হচ্ছে ধরুন আপনার স্টার্টআপ একটা প্রতিষ্ঠান যেখানে আপনি যাচ্ছেন কিছু লোক নিয়োগ দিতে সেটার জন্য যদি আপনি বাংলাদেশের সকল মার্কেট আছে জব খোঁজার যেমন বিডি জব বা ফেসবুকে।

সেখানে গিয়ে যখন আপনি পোস্ট করবেন যে আমার প্রতিষ্ঠানের চাকরির জন্য কিছু প্রার্থী দরকার আপনার এখানে অনেক প্রার্থী আসবে কিন্তু এখান থেকে হবে আপনার স্ট্রাগেল নাম্বার ওয়ান যখন তারা প্রতিষ্ঠানে কাজ করার জন্য হায়ার হবে তখন তাদের বর্তমান স্কিন আর আপনাদের স্ট্রবেরিজের সাথে অনেকটা কমপ্লিট করবে স্ট্রাগল নাম্বার টু যখন সে আপনার কাজ ডেলিভারি করবে কাজ এর ধরন দেখে আপনার এখানে একটা মনে হতে পারে যে যে ধরনের রেজাল্ট আমরা চাচ্ছিলাম সেটাও দিতে পারছে না এরকম স্ট্রাগল একটা পর একটা করতে হয়। আপনি একটা কাজ করতে পারেন যদি আপনার স্টার্টআপ কোম্পানিতে যে ধরনের ফলো করে কাজ করেন তার উপরে নির্ভর করে আপনার যে এমপ্লয় গুলো হবে তাদেরকে প্রশিক্ষণ দিয়ে বা আপনারা একটা কোর্সের মত চালু করে তার কাজের দক্ষতা যাচাই করে তারপর তাকে আপনি নিয়মিত ভাবে রেখে দিতে পারেন যেটা আমরা সাধারণত করে থাকি আমাদের প্রতিষ্ঠানের জন্য।

৪. মার্কেটিং এজেন্সির এই ব্যাপারটা আমি শুরুতেই আলোচনা করেছি যে আপনার কোন সেক্টরে আপনি এক্সপার্ট এটা আপনার শক্তি বা স্ট্রেন্থ না আপনার শক্তি হচ্ছে আপনি কতটা ইফেকটিভলি পূর্ণ বিক্রয় করতে পারছেন। পূর্ণ বিক্রয় করাটাই হচ্ছে মার্কেটিং অন্যথায় আর দুনিয়ার সব কাজ পরে। ওইখানে আপনি কতটা তুখোর ভাবে সেলস করতে পারছেন বিক্রি করতে পারছেন এখানে অনেক মানুষ আছে ভালো কথা বলতে পারে অনেকে দেখতে পারবেন যে অনেক অনেক বেশি কথা বলতে পারে আবার অনেকে কথা না বলার কারনে সে বিক্রয় করতে পারে না।

তো এখানে মেইন বিষয়টা হচ্ছে আপনার মার্কেটিং এজেন্সির সেলস করা আপনি যদি একজন সেল্স ম্যানেজার হয়ে থাকেন আপনাকে তখন চিন্তা করতে হবে যে আমি একজন সেল্স ম্যানেজার আমি একা তো দৈনিক হাজার হাজার বা শত শত মানুষের সাথে কথা বলতে পারবোনা তার জন্য আমার একজন সেলস ম্যানেজার সেলস এর টিম লাগবে যারা আমার মত করে এরকমটা টিম তৈরি করতে হবে যেখানে এই ধরনের সেলসের মানুষজন থাকবে। আর sales ছাড়া আপনি মার্কেটিং এজেন্সি কখনো করতে পারবেন না।

৫. এবার যে ব্যাপারটা নিয়ে কথা বলব সেটা হচ্ছে মার্কেটিং এইজেন্স ঢোকার কোন রকম বাধা নাই যেমনটা হচ্ছে আমরা যদি কোন ডক্টর বা ইঞ্জিনিয়ার এর কোন একটা বিষয় কাজ শিখে যদি চাকরি করতে চাই এর জন্য একটা ডিগ্রি লাগবে বা অন্যান্য সরকারি দাপ্তরিক শৈশাক্ষর করে প্রয়োজন পড়বে লাইসেন্স ইত্যাদি অনেক কিছু প্রয়োজন পড়বে।

কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি এটার জন্য না ঐরকম কোন এন্ট্রি তে ঝামেলা হয় না আর যার কারণে যে কেউ খুব সহজেই ঢুকে ফেলতে পারে দেখা যায় যে আজকে একটা ওয়েবসাইট তৈরি করে কালকে একটা ফেসবুক পেজ তৈরি করা হয় আর পরের দিন অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ার সব জায়গায় টাইটেল দেওয়া হয় যে আমি একজন মার্কেটিং এক্সপার্ট পারো খেয়ে দেখা যায় যে তারা ডিজিটাল মার্কেটিং এর অতটা ভালো কাজ জানে না কিন্তু তারা শুধু নাম দিয়ে কিন্তু দেখা যায় তারা লুকিয়ে লুকিয়ে কোন জায়গায় চাকরি করছে এখানে আমি আপনাদের কোন ভাবে নিরুৎসাহিত করছি না শুধু বাস্তবতাটাকে কিছুটা তুলে ধরার চেষ্টা করছি যে এমনটা হয়।

আপনি যদি মনে করেন যে আমি কোন একটি কসমেটিকসের দোকান দিবো অথবা মোবাইল গ্যাজেট এর দোকান দিবো এখানে কিন্তু আপনার এন্ট্রি একটু বাধা আসবে যে শুরুতে আপনার একটা দোকান নেওয়া লাইসেন্স করা প্রোডাক্ট আনা প্রোডাক্টগুলা ম্যানেজমেন্ট করা ডেলিভারি ব্যবস্থা করা এই জিনিস গুলার জন্য আপনাকে বেশি ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে কিন্তু মার্কেটিং এজেন্সির জন্য ঐরকম কিন্তু খারাপ লাগতেছে না এজন্য ব্যাপারটা সহজ।

আপনি যদি এত কিছুর পরেও মনে করেন যে আপনি মার্কেটিং এজেন্সি নিয়ে কাজ করবেন তাহলে আপনি নির্দিষ্ট কোন একটা কাজের উপরে প্রতিনিয়ত পোস্ট করেন। তাহলে আপনি তুলনামূলকভাবে খুব দ্রুতই কাজ পাবেন।

আপনার কাজের কিছু প্রুফ আপনি তৈরি করেন এখানে শুধু আপনি বিজ্ঞাপন জানালেন যে আমি একজন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটার অথবা গ্রাফিক ডিজাইনার আমি এত সুন্দর করে ডিজাইন করতে পারি যেটা আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য অনেক ভালো হবে আপনার উচিত আমাকে হায়ার করা। সো এখানে একটি জিনিসটা করা উচিত আপনার পোর্টফলিও রাখা উচিত যেন কেউ আপনাকে কাজ দিতে আসলে সে যেন দেখে বুঝতে পারে আপনাদের কাছে কোয়ালিটি গুলো কেমন।

আপনি তো যেটা হচ্ছে আপনি বিটুবী রিলেশনশিপ বিল্ড আপ করবেন তাহলে আপনার এটা হবে আপনার জন্য ভালো একটা আইডিয়া কারণ আপনি যদি মনে করেন যে আপনি ফেসবুকে ১ লাখ টাকা খরচ করবেন বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে সেখান থেকে আপনাকে ক্লাইন্ট আসতেও পারে নাও আসতে পারে কিন্তু আপনি যদি b2b রিলেশন তৈরি করেন তারা আপনাকে ক্লাইন্ট দিবে

তো আশা করি ভালো লেগেছে যদি ভালো লেগে থাকে এই ধরনের আর্টিকেলগুলা তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন বন্ধুদের মাঝে আর আমার যদি ভুল হয়ে থাকে অবশ্যই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন ধন্যবাদ।

Others Post মার্কেটিং এজেন্সি কিভাবে তৈরি হয়?? আমি কি মার্কেটিং এজেন্সি তৈরি শুরু করতে পারি?


বিজনেস হবে কম্পিটিশন ছাড়া।

আগামী পাঁচ বছরে কোন কোন চাকরি থাকবে এবং কোন ব্যবসা চাহিদা বাড়বে।

Leave a Comment